সিগারেটের মূল্য বৃদ্ধি,সরকার এবং বিভিন্ন মাদক বিরধী সংগঠনের জনসচেতনতা মূলক কার্যক্যম এ বদলতে দেশে ধূমপায়ীর সংখ্যা কমছে।কিন্তু নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।
পাঁচ বছর আগে নারী ধূমপানকারীর হার ছিল ২৪.৪ শতাংশ, বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ শতাংশে । বিশেষ করে বিড়ি সিগারেটের মাধ্যমে আগে যেখানে ধূমপান করতেন ১.৫ শতাংশ এখন তা বেড়ে ২.৬ শতাংশ হয়েছে।
২০০৯ সালে নারীদের ধূমপান নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করা জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক নারী জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৪৩.৩ শতাংশ (৪ কোটি ১৩ লাখ) নারী কোনো না কোনোভাবে তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করছেন।
অন্যদিকে টোব্যাকো এটলাসের ২০১৩ সালের হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্ক নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা ১.৮ শতাংশ এবং অপ্রাপ্ত বয়স্ক নারী ধূমপায়ীর সংখ্যা ১.১ শতাংশ।
নারী ধুমপায়ী বৃদ্ধির কারন হিসেবে পুরুষ ধুমপায়ীরাই দায়ি বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই ধূমপানে আসক্ত হচ্ছে।
এমনকি পাবলিক প্যালেসেও মেয়েদের ধুমপান করতে দেখা যায়
পাঁচ বছর আগে নারী ধূমপানকারীর হার ছিল ২৪.৪ শতাংশ, বর্তমানে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ শতাংশে । বিশেষ করে বিড়ি সিগারেটের মাধ্যমে আগে যেখানে ধূমপান করতেন ১.৫ শতাংশ এখন তা বেড়ে ২.৬ শতাংশ হয়েছে।
২০০৯ সালে নারীদের ধূমপান নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করা জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ১৫ বছরের বেশি বয়স্ক নারী জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৪৩.৩ শতাংশ (৪ কোটি ১৩ লাখ) নারী কোনো না কোনোভাবে তামাক জাতীয় দ্রব্য ব্যবহার করছেন।
নারী ধুমপায়ী বৃদ্ধির কারন হিসেবে পুরুষ ধুমপায়ীরাই দায়ি বলে দাবি করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই ধূমপানে আসক্ত হচ্ছে।
এমনকি পাবলিক প্যালেসেও মেয়েদের ধুমপান করতে দেখা যায়
Post a Comment